Posts

Showing posts from 2018

A journey by boat 2017 kaptay lake Rangamati ctg

Image
A journey by Boat 2017. Kaptay lake, Rangamati,ctg

সূরা নাজমের ৫-১৮ আয়াতে কাকে দেখা নিয়ে আলোচনা হয়েছে?

#প্রশ্নঃ মিরাজের রাত্রে মুহাম্মদ (সাঃ) কি আল্লাহ সুবাহানাহু তায়ালাকে দেখেছিল? যদি না দেখেন তবে সূর নাজমের ৫-১৮ নং আয়াতে কাকে দেখার কথা আলোচনা করা হয়েছে?  ----------------------------------------------------------- # উত্তরঃ আপনার প্রশ্নের দুটি অংশ। একটি হলো, মিরাজের রাত্রে মুহাম্মদ (সা:) আল্লাহ তায়ালাকে দেখেছেন কিনা, অপরটি হচ্ছে, সূরা নাজমের ৫-১৮ কাকে দেখা নিয়ে আলোচনা হয়েছে? প্রথম অংশের জবাবঃ এই বিষয়টি নিয়ে স্বয়ং সাহাবীদের মধ্যে মতভেদ ছিল। কেউ বলেছেন, ঐ রাত্রে মুহাম্মদ (সা:) তার প্রভুকে দেখেছেন আবার কেউ বলেছেন দেখেননি। উভয় মতের পক্ষে হাদীস বিদ্যমান রয়েছে। তবে তুলনামূলক ভাবে চিন্তা করলে যে মতটি সবচেয়ে শক্তিশালী এবং কুরআন সম্মত, তা হচ্ছে, রাসূলুল্লাহ (সা:) কখনোই তার প্রভুকে দেখেননি এবং দুনিয়াবী অবস্থায় তা সম্ভবও নয়। এই মতের পক্ষে হযরত আয়শা (রা:) বর্ণিত হাদিসটি বেশ শক্তিশালী। "হযরত মাসরুক (রা:) হযরত আয়শা (রা:) কে জিজ্ঞাসা করেনঃ হে উম্মুল মুমিনীন! মুহাম্মদ (সা:) কি তাঁর মহিমান্বিত প্রতিপালককে দেখেছেন? উত্তরে আয়শা (রা:) বলেনঃ সুবাহানাল্লাহ! তোমার কথা শোনে আম

সুন্নাহর আলোকে শাবান মাসের ফজিলত ও আমল

সুন্নাহর আলোকে শাবান মাসের ফজিলত ও আমল : ★★★★★★★★★★★★★★★★★★ আরবি মাসগুলোর মধ্যে অষ্টম মাস হচ্ছে শাবান মাস, শাবান মাসের পরেই আসে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাস রমজান। স্বাভাবিকভাবেই বলা যায় রমজানের সিয়ামের প্রস্তুতির মাস হচ্ছে শাবান মাস। রাসূলুল্লাহ (সা) রমজান মাসের সিয়ামের পর সবচেয়ে বেশি যে মাসে সিয়াম রাখতেন তা হলো শাবান মাস। শাবান মাস ব্যতীত এতো নফল সিয়াম অন্য মাসে রাখতেন না। এর কারণ ও অবশ্যই হাদিস থেকে পাওয়া যায়। কারণগুলো হলো, ১। এই মাস রমজান মাসের প্রস্তুতির মাস। ২। এই মাসে বান্দার আমলনামা পেশ করা হয় আল্লাহর নিকট। ৩। এই মাসের মধ্যম রজনী তথা ১৫ ই শাবান রাতে আল্লাহ তার বান্দাদের ক্ষমা করেন। উল্লেখিত তিনটি বিষয় হচ্ছে শাবান মাসের ফজিলত ও আমল। এই ছাড়া শাবান মাস সম্পর্কে হাদীসে আর কিছুই পাওয়া যায়না। যদিও শাবান মাসের ইবাদত ফজিলত ও আমল বিষয়ক অনেক জাল হাদিস সমাজে ছড়িয়ে আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ১৫-ই শাবান (শবেবরাত) উদযাপন করা। মূলত এইটা একটি বিদাত আমল। কেননা এই রাতের ফজিলত বিষয়ক হাদিস বর্ণনা থাকলেও ঐ রাতে নফল নামাজ আদায় করতে হবে, কবর জিয়ারত করতে হবে, হালুয়া রুটি খে

Topic Gowsia Comitee Bangladesh .

প্রশ্নঃ আমি গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশের সদস্য। এটি ধর্মভিত্তিক একটি সংগঠন হওয়ায় আমি এর সদস্য হয়েছি। এলাকার মুরুব্বী থেকে শুরু করে অনেক তরুণ ছেলে এই সংগঠনের সদস্য। কিন্তু আপনি কেন এই সংগঠনের সদস্য হচ্ছেন না?  উত্তরঃ যে সংগঠন ধার্মিকতাকে প্রাধান্য দেয়, মানুষকে নামাজের প্রতি উৎসাহিত করে, ধর্মীয় জ্ঞান চর্চায় কর্মীদের উৎসাহিত করে তাকেই স্বাভাবিকভাবে ধর্মীয় সংগঠন বলে। এই হিসেবে "গাউছিয়া কমিটি" কোন ধর্মীয় সংগঠন নয়। হয়তো এই কমিটির সভাপতি থেকে শুরু করে সাধারণ কর্মীদের বেশিরভাগ সদস্য পাচঁ ওয়াক্ত নামাজ ঠিক মতো আদায় করে কিনা সন্দেহ। এই সংগঠনটি মাসিক একটি পোগ্রাম দেয় মসজিদে। মাগরিবের নামাযে ৫ জন, মাগরিব নামযের পর থেকে প্রায় ২০-৩০ জন সদস্য পোগ্রামে থাকে। কিন্তু এশারের নামাযে সেখান থেকে ৫ জন পাওয়া যায়। এবার দেখুন, সংগঠনটি কি সেবা করছে আমাদের ধর্মের!! সংগঠনটি মানুষকে আল্লাহর ভয় দেখানোর পরিবর্তে কবরের মৃত ব্যক্তির প্রতি ভয় দেখানোর কাজ বেশি করে। তাইতো দেখা যায় এই সংগঠনের বেশিরভাগ সদস্য ঠিকমতো সালাত আদায় না করলেও ঠিকমতো মাজারে যায়। জ্ঞান অর্জনের জন্য কুরআন হাদিস বুঝে পড়ার