Abubakar Network

Experts warn expansive new surveillance laws and lax attitudes threaten civil liberties and expose new vulnerabilities.  Click for Details New UK legislation will force ISPs to hold information about websites customers visited [Getty]

With hospitals destroyed, winter weather setting in and food running low, people in east Aleppo are running out of time. Aleppo War   Hamza Abduljabbar's gnarled hands wipe the dust off the dashboard of his white Isuzu minibus. Back hunched from decades sitting behind the wheel, Abduljabbar still wakes up each morning at 6am to check on his vehicle - the windows of which have long since been blown out by nearby air strikes - when his rounds of east Aleppo's Fardous neighbourhood would normally have begun. "Everything is dusty these days. The bombing never stops," he says. "Anyway, there's no fuel, so the car just sits here." Five years of war and five months of siege have aged the 45-year-old father of three well beyond his years. He hasn't worked in months. Government forces, backed by Russian air power and allied militias, began a new  push  last week to take control of the whole of Syria's second city, the latest offensi

At least 40 vehicles transport 950 civilians out of the eastern part of the war-torn Syrian city.   The evacuation of the eastern part of the war-torn Syrian city of Aleppo has begun with ambulances and buses carrying the wounded and sick leaving the rebel-held territory in the city under a fragile exit deal. A slow-moving convoy of around two dozen vehicles snaked out of Al-Amiriyah district and crossed into government-held Ramussa en route to rebel-held territory in the west of Aleppo province. However, Ibrahim Abu Allaith of the Syrian Civil Defence  told Al Jazeera that militias loyal to Syrian President Bashar al-Assad reportedly killed at least one person and injured four more while firing on the convoy of injured evacuees. AFP news agency reported that the first batch of convoy was led by vehicles from the International Committee of the Red Cross (ICRC) and the Syrian Arab Red Crescent, followed by ambulances and then green government buses. ICRC spokesw

জাতীয় সংসদে আল্লামা সাঈদীর ঐতিহাসিক বক্তব্য

স্বয়ং মহানবী (দঃ) কর্তৃক সোমবারে রোযা রেখে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন বলে যে অপপ্রচার করা হয় তার জবাব। হযরত আবু কাতাদাহ্ আনসার রাদ্বি আল্লাহু তাআলা আনহু হতে বর্ণিত “হুযুর (দঃ)-কে সোমবার দিনে রোযা রাখার ফযীলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “ঐ দিনেই আমার শুভাগমন হয়েছে এবং ঐ দিনে আমার আমার উপর নবুয়তের দায়িত্ব আপিত হয়েছে” (ছহিহ্ মুসলিম, পৃঃ-৫৯১, হাদিস নং-১৯৮)। অতএব প্রমানিত হল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা সুন্নাত !!! জবাবঃ আমরা নীচে তিনটি হাদীছ পেশ করবো। অতঃপর উপরোল্লিখিত হাদীছটির বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়ছালা দিবো। ইনশা আল্লাহ। (১) রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শুধু সোমবারে ছওম রাখার কথা বলেছেন তা কিন্তু নয়। বরং তিনি প্রতি সোম এবং বৃহস্পতিবার ছওম পালন করার কথা বলেছেন। যেমন- আয়েশাহ রাযিআল্লাহু তা‘আলা আনহা বলেছেন,  ﺃَﻥَّ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﺇِﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ   ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﺘَﺤَﺮَّﻯ ﺻِﻴَﺎﻡَ ﺍﻟِﺎﺛْﻨَﻴْﻦِ ﻭَﺍﻟْﺨَﻤِﻴﺲِ নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সোম এবং বৃহস্পতিবারে ছওম রাখাকে প্রাধান্য দিতেন (নাসাঈ হাদীছ-২৩৬০; ইবনে

ﺑِﺴْﻢِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَـٰﻦِ ﺍﻟﺮَّﺣِﻴﻢِ  ইসলামের সোনালি যুগে তথা সাহাবী, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈর যুগে ইসলাম তার আসল রূপে সজ্জিত ছিল যেভাবে রাসূলুল্লাহ (সা) করেছেন এবং রেখে গেছেন। কিন্তু সেই তিন যুগের পর থেকে মুসলমানরা তাদের সে সোনালি ঐতিহ্য হারাতে বসে যখন মুসলমানরা তাদের নিজেদের ধর্মীয় নীতিমালার ব্যপারে উদাসীন হয়ে পড়ে, যখন ইসলাম পৃথিবীর সকল জায়গায় ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। ইসলাম পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ার সাথে মুসলমানদের সাথে মিলিত হয় বিভিন্ন ধর্মের অনুসারীদের সাথে। অনেক অমুসলিম মুসলমানদের সংস্পর্শে এসে ইসলামের ছায়াতলে আসলেও অনেক সময় এইসব নওমুসলিম দের পূর্ব অনুসৃত ধর্মের অনেক নিয়ম কানন তাদের মধ্যে রয়ে যায়। আবার অনেকেই আছে যারা ইসলামকে ভালভাবে জেনেই ইসলাম কবুল করেছেন। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এইরকম হয়না। ইতিমধ্যে আমি যা আলোচনা করেছি তা অমুসলিম ধর্ম ও তাদের সাংস্কৃতির সাথে মুসলমানদের ধর্ম ও সাংস্কৃতির সাথে সংমিশ্রণের একটি মৌলিক দিক। যদি এই মৌলিক দিকটি সামনে রেখে আমাদের উপমহাদেশের মুসলমানদের কথা চিন্তা করি। তবে দেখা যাবে এই অঞ্চলের আদি ধর্ম তথা হিন্দু ধর্মের বিশ্বাস ও সাং

পরম করুণাময় আল্লাহর নামে শুরু করছি। তাঁর জন্যই সকল প্রশংসা। সালাত ও সালাম মহান রাসূল, আল্লাহর হাবীব ও মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, তাঁর পরিবারবর্গ ও সঙ্গীদের উপর। সলমানদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব হচ্ছে ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহা। এই দুটি উৎসব সকল মুসলিম একসাথে উদযাপন করে। মূলত এই দুটি ঈদ উৎসব নিয়ে মুসলমানদের মধ্যে কোন বিরোধ বা মতভেদ নেই। এমনকি মুসলমানদের প্রধান দুটি দল শিয়া ও সুন্নিদের মধ্যেও এই দুটি ঈদ নিয়ে কোন মতভেদ নেই। কারণ হচ্ছে মুসলমানদের এই দুটি উৎসব স্বয়ং মুহাম্মদ (সা) থেকে প্রমাণিত। কিন্তু মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা) এর তিরোধানের পর তার উম্মতের মধ্যে বিভিন্ন বিভক্তি ও মতভেদের সৃষ্টি হয়, সৃষ্টি হয় নতুন নতুন দল সাথে ইবাদত পদ্ধতি ও উৎসব। এরূপ নতুন দলের নতুন একটি উৎসব হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী। জানা যায় রাসূলুল্লাহ (সা) এর ইন্তেকালের প্রায় ৫০০-৬০০ বছর পর আবু সাঈদ কুকূরী নামক একজন শিয়া সর্বপ্রথম রাসুলের জন্মদিন তথা মিলাদুন্নবী উদযাপন করেন। এর আগে কেউ মিলাদুন্নবী উদযাপন করেছে এই মর্মে কোন বিশুদ্ধ মত পাওয়া যায়না। মূলত শিয়া সুন্নিদের মধ্যে

Famous Islamic Singer Junaid Jamshed Has gone death. Junaid Jamshed Junaid Jamshed died tody with Plan crash with his All family Member Junaid Jamshed

    ইবাদতে মাইকের ব্যবহার নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্নের দাঁত ভাঙ্গা জবাব!! প্রশ্নঃ ইবাদতে মাইক ব্যবহার করলে কি শিরিখ হয়? যদি না হয়,তবে যারা বলে ইবাদতে মাইক ব্যবহার করলে শিরিখ হয়,তাদের নিম্নক্ত দলিলের সঠিক ব্যখ্যা কি? আল্লাহ বলেন , ( ﺍﻟﻠﻪ ﻭﻻ ﺗﺸﺮ ﻛﻮﺍﺑﻪ ﺷﻴﺌﺎ ( ﺍﻟﻨﺴﺎﺀ ﻭﺍﻋﺒﺪﻭ " আর তোমরা আল্লাহর ইবাদত কর , আর তার সাথে কোনো বস্তুকে শরীক করোনা" (আলকোরান , সুরা নিসা , আয়াত :০৪/৩৬)। ( ﺍﻟﻜﻬﻒ ) ﻭﻻ ﻳﺸﺮﻙ ﺑﻌﺒﺎﺩﺕ ﺭﺑﻪ ﺍﺣﺪﺍ " এবং সে যেন আপন প্রতিপালকের ইবাদতে অন্য কাউকে শরীক না করে"(আলকোরান , সূরা আহকাফ , আয়াতঃ ১১০)। পবিত্র কোরআনের এই আয়াত গুলোতে যেহেতু আল্লাহর ইবাদতে অন্য কোনো বস্তুকে শরীক করা নিষিদ্ধ করা হয়েছে সেহেতু আমরা কিছুতেই মাইক নামক বস্তুটি ইবাদতে শরীক করতে পারবোনা। ........আল্লাহর ইবাদতে মাইক ব্যবহার করা কোন ক্রমেই জায়িয নহে বরং ইহা জগন্যতম শিরকের আকবর। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড ঢাকা , বাংলদেশ কর্তৃক প্রকাশিত , ২০০৫ শিক্ষাবর্ষের নবম -দশম শ্রেণীর ' ইসলাম- শিক্ষা ' গ্রন্থের চতুর্থ পৃষ্ঠার শিরক অনুচ্ছেদে উল্লেখ