Posts

Showing posts from November, 2021

Application for Offered Rejection / Refusal

Date: 29 November 2021 To, The Authority. Government city College Chittagong. Subject: Offered Rejection / Refusal Letter. Sir, I recently learned in a letter that the college authorities had offered me an additional position. For which I thank the authorities. But sad to say, it's not possible for me to have an additional position because of my personal problems. So with honor I was forced to reject the offered. Therefore; accept my letter of rejection and compel me. Thank you Sincerely .... name .... Present position

গাওসুল আজম শব্দের অর্থ কি? ইহা কি আল্লাহর গুণবাচক নাম সমুহের একটি? যদি আল্লাহর গুণবাচক নাম না হয় তবে আব্দুল কাদের জিলানী (রহ) কে গাওসুল আজম বল্লে অসুবিধা কি?

গাওসুল আজম শব্দের অর্থ কি? ইহা কি আল্লাহর গুণবাচক নাম সমুহের একটি? যদি আল্লাহর গুণবাচক নাম না হয় তবে আব্দুল কাদের জিলানী (রহ) কে গাওসুল আজম বল্লে অসুবিধা কি? উত্তরঃ َ                                                     ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟﻨَّﺎﺻِﺮِﻳﻦ • Al-Ghaws al-A'zam • ("The Supreme Helper") মহীয়ান/শ্রেষ্ঠতম সাহায্যকারী ﺃَﻟَﻢْ ﺗَﻌْﻠَﻢْ ﺃَﻥَّ ﺍﻟﻠَّﻪَ ﻟَﻪُ ﻣُﻠْﻚُ ﺍﻟﺴَّﻤَﺎﻭَﺍﺕِ ﻭَﺍﻟْﺄَﺭْﺽِ ۗ ﻭَﻣَﺎﻟَﻜُﻢ ﻣِّﻦﺩُﻭﻥِ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻣِﻦ ﻭَﻟِﻲٍّ ﻭَﻟَﺎ ﻧَﺼِﻴﺮ তুমি কি জানোনা, মহাকাশ ও পৃথিবীর রাজত্ব ও কর্তৃত্ব শুধুমাত্র আল্লাহর? এবং তিনি ছাড়া তোমাদের কোনো অলি ও সাহায্যকারী নেই। (আলকোরান, সূরা আল বাকারাহ আয়াত ০২ :১০৭) ﺑَﻞِ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻣَﻮْﻟَﺎﻛُﻢْ ۖ ﻭَﻫُﻮَ ﺧَﻴْﺮُ ﺍﻟﻨَّﺎﺻِﺮِﻳﻦ বরং আল্লাহই তোমাদের একমাত্র মওলা এবং তিনিই সর্বোত্তম সাহায্যকারী। (আলকোরান, সূরা আল ইমরান, আয়াত :০৩/১৫০) আল্লাহ তোমাদের দুশমনদের সম্পর্কে ভালোভাবেই জানেন। তোমাদের জন্য অলি ও সাহায্যকারী হিসেবে আল্লাহই যতেষ্ট। (আলকোরান, সূরা নিসা, আয়াত ০৪/৪৫) আসলে সাহায্য আল্লাহর কাছ থেকেই আসে। নিশ্চয়ই আল্লাহ মহাপরাক্রমশালী প্রজ্ঞাবান। (আলকোরান, সূরা

What is the ruling on praying behind a mushrik?

Image
What is the ruling on praying behind a mushrik? শির্কে লিপ্ত ইমামের পিছনে সালাত আদায়ের বিধান কি? What is the ruling on praying behind a mushrik?

ঈমাম আবূ হানিফা (রহঃ) এর সুন্নাহ প্রেম ও বিদাত বর্জনের অনন্য দৃষ্টান্ত!

Image
ঈমাম আবূ হানিফা (রহঃ) এর সুন্নাহ প্রেম ও বিদাত বর্জনের অনন্য দৃষ্টান্ত! প্রখ্যাত হানাফী ফকীহ আলাউদ্দীন কাসানী (৫৮৭ হি.) বলেনঃ ترك السنة اولى من فعل البدعة “বিদ'আত কর্ম করার চেয়ে সুন্নাত কর্ম পরিত্যাগ করা উত্তম।” (১) অন্যত্র তিনি বলেনঃ ترك البدعة فرض “বিদ'আত বর্জন করা ফরয।” (২) এ বিষয়ে তিনি বিভিন্ন স্থানে বিস্তারিত আলােচনা করেছেন। হজ্ব ও ঈদুল আজহার তাকবীরের বিষয়ে সাহাবীগণের সুন্নাত উল্লেখ করে তিনি বলেন যে, কোনাে কোনাে সাহাবী ৯ জিলহজ্ব ফজর থেকে ১৩ জিলহজ্ব আসর পর্যন্ত তাকবীর বলতেন। কেউ কেউ ৯ তারিখ ফজর থেকে ১০ তারিখ আসর পর্যন্ত তাকবীর বলতেন। ইমাম আবু হানীফা এ দ্বিতীয় সুন্নাতকে গ্রহণ করেছেন। তার মতের পক্ষে দলিল পেশ করতে গিয়ে তিনি লিখেছেন ? ইমাম আবু হানীফার দলিল হলাে, শব্দ করে তাকবীর বলা মূলত বিদআত। কারণ তাকবীর এক প্রকারের যিকির, আর যিকিরের ক্ষেত্রে সুন্নাত হলাে চুপেচুপে যিকির করা। আল্লাহ বলেছেনঃ “তােমরা তােমাদের প্রভুকে ভয়ভীতির সাথে ও চুপে চুপে ডাক।” (সূরা আরাফ - ৫৫) রাসূলুল্লাহ বলেছেনঃ “নিঃশব্দে চুপে চুপে যিকিরই সবচেয়ে উত্তম যিকির।” এছাড়া এভাবে যিকির করা আদব ও খুশুখুযু-ভয়ভ

সূরা ফাতিরের ১৯-২২ নং আয়াতের আলোচনা, শিক্ষা ও সারসংক্ষেপঃ আবুবকর সিদ্দিক।

Image
সূরা ফাতিরের ১৯-২২ নং আয়াতের আলোচনা, শিক্ষা ও সারসংক্ষেপঃ আবুবকর সিদ্দিক। وَ مَا یَسۡتَوِی الۡاَعۡمٰی وَ الۡبَصِیۡرُ - وَ لَا الظُّلُمٰتُ وَ لَا النُّوۡرُ - وَ لَا الظِّلُّ وَ لَا الۡحَرُوۡرُ - وَ مَا یَسۡتَوِی الۡاَحۡیَآءُ وَ لَا الۡاَمۡوَاتُ ؕ اِنَّ اللّٰہَ یُسۡمِعُ مَنۡ یَّشَآءُ ۚ وَ مَاۤ اَنۡتَ بِمُسۡمِعٍ مَّنۡ فِی الۡقُبُوۡرِ আর অন্ধ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি সমান নয় - আর সমান নয় ছায়া ও রৌদ্র - আর অন্ধকার ও আলো সমান নয় - আর জীবিতরা ও মৃতরা এক নয়; নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শুনাতে পারেন, কিন্তু যে ব্যক্তি কবরে আছে তাকে তুমি শুনাতে পারবে না। (সূরা ফাতিরঃ ১৯- ২২) কোরান বুঝার জন্য আল্লাহ তায়ালা সুন্দর দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করে থাকেন। কোরানে উপরোক্ত আয়াত গুলো যে কথা বুঝানোর জন্য দৃষ্টান্ত উপস্থাপন করেছে আল্লাহ তায়ালা তা হলো, মুমিন আর কাফির সমান নয়। যেমনটি অন্ধ ও দৃষ্টিশক্তিসম্পন্ন ব্যক্তি, ছায়া ও রৌদ্র, অন্ধকার ও আলো এবং জীবিত ও মৃত ব্যক্তি সমান নয়। এরপর আল্লাহ তায়ালা নবীজি (সাঃ) কে উদ্দেশ্য করে বলেনঃ হে রাসূল নিশ্চয় আল্লাহ যাকে ইচ্ছা শুনাতে পারেন, অর্থাৎ আল্লাহ যাকে ইচ্

সূরা ফাতিরের ১৩-১৪ নং আয়াতের সংক্ষিপ্ত আলোচনা!

Image
ذٰلِکُمُ اللّٰہُ رَبُّکُمۡ لَہُ الۡمُلۡکُ ؕ وَ الَّذِیۡنَ تَدۡعُوۡنَ مِنۡ دُوۡنِہٖ مَا یَمۡلِکُوۡنَ مِنۡ قِطۡمِیۡرٍ - اِنۡ تَدۡعُوۡہُمۡ لَا یَسۡمَعُوۡا دُعَآءَکُمۡ ۚ وَ لَوۡ سَمِعُوۡا مَا اسۡتَجَابُوۡا لَکُمۡ ؕ وَ یَوۡمَ الۡقِیٰمَۃِ یَکۡفُرُوۡنَ بِشِرۡکِکُمۡ ؕ وَ لَا یُنَبِّئُکَ مِثۡلُ خَبِیۡرٍ .....তিনি আল্লাহ, তোমাদের রব; সমস্ত কর্তৃত্ব তাঁরই, আর আল্লাহকে ছাড়া যাদেরকে তোমরা ডাকো তারা খেজুরের আঁটির আবরণেরও মালিক নয়। - যদি তোমরা তাদেরকে ডাক, তারা তোমাদের ডাক শুনবে না; আর শুনতে পেলেও তোমাদের ডাকে সাড়া দেবে না এবং কিয়ামতের দিন তারা তোমাদের শরীক করাকে অস্বীকার করবে। আর সর্বজ্ঞ আল্লাহর ন্যায় কেউ তোমাকে অবহিত করবে না। (সূরা ফাতির / ১৩-১৪) অর্থাৎ আল্লাহ সকল মানুষের প্রতিপালক, এবং সকল কর্তৃত্ব আল্লাহর। মানুষেরা যেসব কবর বাসিদের আহবান করে সাহায্যের জন্য, তারা কিছুই দিতে পারেনা। কারণ তারা কোন কিছুর মালিক নয়, আল্লাহ উপমা দিয়ে বলেন, তারা খেজুরের আঁটির আবরণেরও মালিক নয়।" এরপর আল্লাহ আরও বলেন, কবর বাসী তোমাদের কোন আহবান শোনবেনা, যদি মনে করেন তারা (নবী, অলি- বুজুর্গ) তোমাদের আহবান শোনবে,