Posts

Showing posts from February, 2022

ঈমানকে বিশুদ্ধ রাখার জন্য যা করবেন এবং যা করবেন না।

Image
ঈমানকে বিশুদ্ধ রাখার জন্য যা করবেন এবং যা করবেন না। ঈমান বিশুদ্ধ রাখতে Iman bishuddho rakhte => যা করবেনঃ 1/ আল্লাহর উপর অবিচল বিশ্বাস রাখবেন। 2/ সবসময় আল্লাহর জিকির করবেন। 3/ আনন্দ, খুশির সংবাদে শুধুমাত্র আল্লাহর প্রসংশা করবেন। 4/ দুঃখ বেদনায় আল্লাহর উপর ভরষা করবেন। 5/ বিপদ আপদে শুধুমাত্র আল্লাহর নিকট সাহায্য চাইবেন। 6/ সকল নেক আমল আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য করবেন। 7/ তাওহিদ ও শিরক সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবেন। 8/ কোরআন হাদিস বুঝে পড়বেন। 9/ তাওহিদ ও শিরকের বিষয়ে সচেতন এমন বক্তাদের ওয়াজ শোনবেন। 10/ সামাজিক বিভিন্ন কুসংস্কার থেকে বিরত থাকবেন। 11/ জানা-শোনা শিরক থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইবেন এবং অজ্ঞতাবশত করা শিরকের জন্য আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাইবেন। => যা করবেন নাঃ  1/ আল্লাহ ছাড়া আর কারও ইবাদত করবেন না। 2/ আল্লাহ ছাড়া আর কারও নিকট সাহায্য চাইবেন না। 3/ কোন পীর আউলিয়া তথা গাইরুল্লাহর নামে মান্নত করবেন না। 4/ আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে সিজদাহ করবেন না। 5/ মাজারে বা দরগাহে যাবেন না। 6/ আল্লাহর শানে ব্যবহারিত শব্দ ও কথা অন্য কারও শানে ব্যবহার করবেন না। 7/ আল্লাহর নিকট

#সুফিবাদ কি ইসলাম ধর্মের অংশ? Sufism and Islam

#সুফিবাদ কি ইসলাম ধর্মের অংশ? Is sufism part of Islam? সুফিবাদ হচ্ছে খিচুড়ি মার্কা এক ধর্ম বিশ্বাসের নাম। বস্তুত এরা নিজেদের মুসলিম বা ইসলামের অনুসারী দাবি করলেও বিশ্বাস, ইবাদাত ও সংস্কৃতিতে বিভিন্ন ধর্ম যেমন, ইসলাম, শিয়া, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টধর্ম নিয়ে ঘটিত আলাদা একটি ধর্ম। অমুসলিমরা ইসলাম ধর্ম গ্রহণের সাথে সাথেই তাদের পূর্বের ধর্ম ও ইসলাম ধর্মের সংমিশ্রণে এই সুফিবাদের সৃষ্টি। (উল্লেখ্য নতুন মুসলিমদের মধ্য যারা বিভিন্ন ধর্মীয় সংস্কারকের সংস্পর্শে এসে কোরআন হাদিসের দাওয়াত গ্রহণ করে, তারাই পরিপূর্ণ ভাবে ইসলামে প্রবেশ করে) এই ধর্মের অনুসারীদের সাথে অন্যান্য ধর্মের লোকদের মিল থাকায় শিয়া, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান অধ্যুষিত এলাকা গুলোতেও এরা নিরাপদ। হিন্দুরা যেমন মূর্তি কেন্দ্রিক বিভিন্ন আচার অনুষ্ঠান করে, ঠিক তেমনি সুফিবাদের অনুসারীরাও মাজার কেন্দ্রিক আচার অনুষ্ঠান করে থাকে। তাদের আচার অনুষ্ঠানে ইসলাম ছাড়া অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়। পৃথিবীর সব দেশেই সুফিবাদের দেখা মিলে। সৌদি আরব, কাতার, ডুবাই সহ কয়েকটি আরবের দেশে এদের সংখ্যা একেবারেই কম হলেও আরবের শিয়া অধ্

বিশেষ ব্যক্তিদের নামের শেষে সাঃ আঃ রাঃ রহঃ হাফিঃ দোয়া সূচক বাক্যের ব্যবহার ব্যক্তি ভেদে ভিন্নতা কেন?।

Image
বিশেষ ব্যক্তিদের নামের শেষে দোয়া সূচক বাক্য সমূহ সুন্নী ইসলামে একটি বিশেষ ধারায় ব্যবহার হয়ে থাকে। অর্থাৎ সম্মান ও মর্যাদা ভেদে তারা দোয়া সূচক শব্দ সমূহ একেক মর্যাদার মানুষের একেকটি ব্যবহার করে থাকেন। নামের পর দোয়া সূচক বাক্য সাঃ আঃ রাঃ রহঃ হাফিঃ ব্যবহার। যেমনঃ নবী মুহাম্মদের নামের পর বলা হয় (সাঃ), অন্যান্য নবী ও ফেরেশতাদের নামের পরে বলা হয় (আঃ) সাহাবীদের নামের পর বলা হয় (রাঃ) সর্বশেষ অন্যান্য নেককার বান্দা যেমন, তাবেঈ, তাবে তাবেঈ, ফকিহ, মুহাদ্দেসদের নামের পর বলা হয় (রহঃ)। এছাড়াও সাধারণ জীবিত মুসলিমদের নামের পরে বলা হয় (হাফিঃ)। এই কথা সত্য যে অর্থগত দিক বিবেচনা করলে সবার নামের পর ইচ্ছা মতো যেকোন একটা বলা দোষের কিছু নেই তবুও সুন্নি ইসলাম তাদের মরযাদায় ভিন্নতার কারণে দোয়া সূচক শব্দের ব্যবহারে ভিন্নতাকে পছন্দ করেছে। সেই সালাফদের মধ্যে থেকে এই ধারা অব্যাহত আছে। আমিও (লেখক) তাতে একমত। দুনিয়ার সকল সুন্নী বিশেষজ্ঞ এই বিষয়ে ঐক্যমত পোষণ করেন। তবে শিয়াদের ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা যায়, যেমন আমরা (সুন্নিরা) পূর্বের সকল নবীদের নামের পর (আঃ) বাক্যটি লিখি। কিন্তু শিয়ারা তাদের ইমাম ও আহল

শিরক থেকে বাঁচার দোয়া / Blessing to be saved from known and unknown Shirk

Image
শিরক থেকে বাঁচার দোয়া / Blessing to br saved from known and unknown Shirk. আল্লাহর সঙ্গে সব ধরনের ছোট-বড় জানা-অজানা শিরক থেকে বেঁচে থাকতে তাঁরই কাছে আশ্রয় কামনার দোয়া শিখিয়েছেন স্বয়ং বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। তাহলো- اَللَّهُمَّ اِنِّىْ اَعُوْذُبِكَ اَنْ أُشْرِكَ بِكَ وَ اَنَا أَعْلَمُ وَاَسْتَغْفِرُكَ لِمَا لَا أَعْلَمُ উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা আন উশরিকা বিকা ওয়া আনা আলামু ওয়া আসতাগফিরুকা লিমা লা আলামু। (মুসনাদে আহমাদ) Reciting (তেলাওয়াত) link অর্থঃ হে আল্লাহ, আমি তোমার কাছে আশ্রয় চাই জেনে তোমার সঙ্গে শিরক করা থেকে এবং তোমার কাছে ক্ষমা চাই যা আমার জানা নাই তা থেকেও। I mentioned hadith about that Dua in Bangla, Arabic and English... please follow below.. Bangla ----------------------------------------------------> মাকিল ইবনু ইয়াসার (রাঃ) বলেন, তিনি আবূ বকর (রাঃ)-এর সাথে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে এসেছিলেন। তিনি বললেন, হে আবু বকর, শিরক আপনার সম্প্রদায়ের মধ্যে পিঁপড়ার চলাফেরার চেয়েও নিঃশব্দে (গোপনে) প্রবেশ করে। আবু বক

মেক্সিকোতে ইসলাম থেকে হারিয়ে যাওয়া মুসলিমদের গল্প।

Image
মেক্সিকোতে ইসলাম থেকে হারিয়ে যাওয়া মুসলিমদের গল্প! মেক্সিকোতে ইসলাম থেকে হারিয়ে যাওয়া মুসলিমদের গল্প