Posts

নাম রাখা বা ডাকার সময় আল্লাহর গুনবাচক নাম ব্যবহারে সাবধানতা!

Image
প্রশ্ন : আমার নাম আব্দুর রহমান। এলাকার সবাই আমাকে রহমান বলেই ডাকে। এভাবে (রহমান) নাম রাখা বা ডাকা কতটুকু সঠিক ? উত্তর: আল্লাহর নাম বা গুনবাচক দিয়ে   মুসলিমের নাম যখন রাখা হয় , তখন সামনে "আব্দ" (বাংলা- দাস এবং English- Slave)  শব্দটি যুক্ত করতে হয়। ' আব্দ ' শব্দটি যদি যুক্ত না করে তবে সে নামটি সঠিক নয়। কেননা মানুষ কখনো স্রষ্টা বা তার সমতুল্য হতে পারেনা। বরং মানুষ   স্রষ্টার দাস। তার পরিচয় শুধুই দাস। এখানেই তার সম্মান ও মর্যাদা। এর বাইরে আর কিছুই নয়। অতএব , নাম রাখা বা ডাকার সময় বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। নয়লে মুসলিম হিসেবে ভালোবেসে   আল্লাহর নামের সাথে মিল রেখে যে নাম রাখি। তাতে গুনাহ হবে।   যদি কেউ এটা জানার পরেও ' আব্দ ' শব্দটি বাদ দিয়ে নাম রাখে বা ডাকে তবে সে যেন তাতে শিরকের গুনাহের মতো গুনাহে লিপ্ত হওয়ার ভয় রাখে।  Name or Isma প্রিয় ভাই , আপনার নাম রাখার ধরনটি   (আব্দুর রহমান) ইসলাম সম্মত। তবে অন্যদের   ডাকার ধরনটি ইসলাম বিরোধী। আশা রাখি আপনি বুঝেছেন। যারা আপনাকে   ' রহমান ' বলে ডাকে তাদের বলে দিন , " রহমান" হচ্ছেন আল্লাহ আর আপনি রহ...

Bangladesh png Texts photo বাংলাদেশ

Image
Bangladesh png Bangladesh png Bangladesh png Bangladesh png Bangladesh png Bangladesh png Bangladesh png photo Bangladesh png photo বাংলাদেশ  Bangladesh png Bangladesh png বাংলাদেশ Bangladesh png Bangladesh png বাংলাদেশ Bangladesh png Bangladesh png বাংলাদেশ Bangladesh png Bangladesh png বাংলাদেশ Bangladesh png Bangladesh png বাংলাদেশ  Bangla png photo Bangladesh png Bangladesh png বাংলা  Bangladesh png Bangladesh png বাংলা  Bangladesh png Bangladesh png বাংলা 

কবর জিয়ারতের নিয়ম কি? (kobor jiyaroter niyom ki?)

Image
কবর জেয়ারতের নিয়ম কী? মৃতদের সালাম দেবো কিভাবে? --------------------------------------- ------------------------------- প্রশ্ন: আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ। লোকেরা কবরে গিয়ে এবং কবর জেয়ারতে গিয়ে বিভিন্নভাবে সালাম দেয়। কিছু লোক কবরে গিয়ে বসে পড়ে, কান্নাকাটি করে। কিছু লোক কবরে অবস্থান করে। কিছু লোক মৃতদের কাছে মনোবাঞ্ছা পূরণের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করে। কিছু লোক কবরস্থানের পাশ দিয়ে গল্পগুজব করতে করতে হেঁটে চলে যায়, কোনো প্রকার ভ্রুক্ষেপ করেনা। আসলে ইসলামে কবর জেয়ারতের গুরুত্ব ও বিধান কী? জবাব: ওয়ালাইকুম সালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহ ওয়া বারাকাতুহু। আপনার প্রশ্নে জবাব হলো: জান্নাতুল বাক্বি ছবিটি সংগৃহীত ০১. ইসলামের আগে মানুষ কবর পূজা করতো, কবরে সাজদা করতো, সাহায্য লাভের উদ্দেশ্যে কবরে গিয়ে মৃতদের কাছে প্রার্থনা করতো। মূলত এসবই শিরক। তাই রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রথমে কবর জেয়ারত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। ০২. শেষের দিকে মানুষ যখন ইসলামের বিধান পালনে অভ্যস্ত হলো এবং ইসলামি সমাজ গড়ে উঠল, তখন তিনি কবর জেয়ারতের অনুমতি দেন। তিনি বলেন: তোমরা এখন থেকে কবর জেয়ারত করবে। এত...

ইবাদতে মাইকের ব্যবহার নিয়ে যা বল্লেন সাঈদী।

Image

রুকুতে যাওয়ার পূর্বে ও রুকু হতে উঠার পর হাত তুলা বা রাফেদাইন প্রসঙ্গে।

Image
প্রশ্নঃ আসসালামু আলাইকুম ভাই, আমার একটি প্রশ্ন আছে আপনার নামাজ পড়া নিয়ে। তা হলো, আমরা সবাই নামাজের দাঁড়িয়ে তাকবির বলে হাত বাঁধার সময় দুই হাত কাঁধ পর্যন্ত তুলি এরপর আর হাত তুলিনা। কিন্তু আপনাকে রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু হতে উঠার পর হাত তুলতে দেখি। আসলে আপনি এমনটি করেন কেন? এবং এর দলিল কি? রাফেইদাইন (Rafeidain) উত্তরঃ ওয়ালাই কুমুস-সালাম ভাই। ধন্যবাদ আপনার এই সুন্দর প্রশ্নের জন্য। মনে হচ্ছে, সত্যিই আপনি আমার নামাজের দৃশ্য দেখে কৌতূহুলি হয়ে প্রশ্নটি করেছেন। আসলে হাদিস অনুসারে বলতে পারি নবীজি (সাঃ)ও রুকুতে যাওয়ার সময় ও রুকু হতে উঠার পর হাত তুলতেন (রাফেদাইন)। যদিও আমাদের উপমহাদেশের মুসলিমদের মাঝে এই সুন্নাহটি অনেকটাই অপরিচিত ও অবহেলিত। এই উপমহাদেশে অসংখ্য আলেমেদ্বীন এই হাদিস জানার পরেও শুধুমাত্র মাজহাবের দোহাই দিয়ে এই সুন্নাহটি আমল করা থেকে দূরে আছে। যা খুবই দুঃখজনক। নিছে সহীহ বুখারিতে উল্লেখিত তাওহীদ প্রকাশনীর হাদিস গুলো সরাসরি উল্লেখ করলাম। আশা করি সকল প্রকার গোডামী ত্যাগ করে আপনিও এই হাদিসের উপর আমল করবেন - জাযাকুমুল্লাহ খাইর। সহীহ বুখারী-আধুনিক প্রকাশনী-আযান অধ্যায় থেকে ...

ইসলাম সম্পরকে রিমেশ চাকমার প্রশ্নের জবাব!

Image
অমুসলিম ভাই Rimesh Chakma বন্ধু Mohammed Nur ভাইকে ইসলাম ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন করে। নূর ভাইয়ের ইসলাম সম্পরকে তেমন জ্ঞান না থাকায় আমাকে ইনবক্সে প্রশ্ন গুলো পা্ঠান। এরপর প্রশ্ন গুলোর আল্লাহর দয়ায় আমি দিয়ে দিই।   ইসলাম ধর্ম নিয়ে প্রশ্নের জবাব রিমেশ চাকমাঃ মুসলিম ভাই বোনেরা পারলে ঠান্ডা মাথায় উত্তর দিন >>>>আমি ধর্ম নিয়ে কথা বলতে চাই না তবুও আজ বলতে হচ্ছে কারণ তোমরা অনেক সময় অন্য ধর্মের মানুষদের বিভিন্ন মিথ্যা যুক্তি দেখিয়ে প্রশ্ন করো এবার তোমরা তোমাদের ধর্মের ভুলগুলো দেখুন আর অবশ্যই যদি খাঁটি মুসলিম হও যদি  উত্তর দিতেন বুকের পাতা থাকে তাহলে আশা করি নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর ঠিকমত পাবো।আসলে আমি যা সত্তি তাই বলি, (১) ইসলাম ধর্মে পূনজন্ম নেই অর্থাৎ, একবার পৃথিবী থেকে চলে গেলে আর পৃথিবীতে আসে না তোমাদের আল্লহ নাকি পাপ করলেও শাস্তি দিয়ে তার জমিনে রাখেন।আমার প্রশ্ন এখানে, যদি পুনজন্ম না থাকে তাহলে তোমাদের ধর্মে কেন পঙ্গু মানুষ দেখা যায় আর তোমাদের কেউ কেউ বলে আল্লাহ নাকি অন্য খারাপ লোকদের সৎ পথে নিয়ে আনতে ঐ পঙ্গু মানুষদের বানায় যদি উত্তর এটাই হয় তাহলে তোমাদের আল্লাহ সুষ্ঠু বিচার কর...

ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা বিদাত কেন?

Image
প্রশ্নঃ আমি ছোটকাল থেকেই জেনে এসেছি আমাদের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) আরবি মাসের ১২-ই রবিউল আওয়াল জন্ম গ্রহণ করেন। কিন্তু সম্প্রতি ফেসবুকের মাধ্যমে জানতে পারলাম যে,  তিনি কোন মাসের কত তারিখে জন্ম গ্রহণ করেন এই ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট কোন তথ্য পাওয়া যায়নি। তাহলে যারা মিলাদুন্নবী বা নবীর জন্ম বার্ষিকি উদযাপন করেন তারা কিসের ভিত্তিতে করেন এবং কেন করেন? এই ভাবে মিলাদুন্নবী উদযাপন করা জায়েজ কিনা বিস্তারিত জানতে চাই। জানালে উপকৃত হব। উত্তরঃ শুধু আপনি না আমিও ছোটকাল থেকে এটাই জেনে আসছি যে, মুহাম্মদ (সাঃ) ১২ ই রবিউল আওয়াল জন্ম গ্রহণ করেন। মূলত এইটা কোরান বা হাদিস থেকে প্রমাণিত কোন মাস বা তারিখ নয়। বরং এইটা ঐতিহাসিকদের অনেক গুলো মতের মধ্যে একটি মত। নবীজি (সাঃ) কোন মাসের কত তারিখে জন্ম গ্রহণ করেন এই ব্যপারে সাহাবীগণ কখনো তাকে জিজ্ঞাসা করেনি। কারণ তাদের প্রয়োজনও পড়েনি। স্পষ্ট ভাবে বলা যায় শুধু মাত্র উত্তম তিন যুগ নয় ইমাম আবূ হানিফা, সাফেঈ, মালেক ও হাম্বলি (রঃ)। তাদের যুগেও নবীজি (সাঃ) এর জন্ম তারিখ বা সন নিয়ে আলোচনা হয়নি। তাদের অনেক পরে সিরাত গ্রন্থের লেখকগণ এই বিষয়ে লেখা লেখি করেন। তাতে এইটা নিয়ে মতভ...