June 15, 2016 The Principal foung Heart School Subject: Application for permission to visit National Museum. We are the students of class vii of your school. Quite a few students of our class wish to visit Bangladesh National Museum on next Friday. We have always been longing to see this historical place. We have heard a lot about this place. We hope that this visit will be very useful for us from educational point of view, and we do not want to lose this opportunity. We, therefore, request you to allow us to go on this educational excursion. We shall remain ever grateful to you for this act of kindness. Yours obediently, Sirajam Munira, Nandita das. On behalf of the students of Class Seven Young Heart School Application writing
পুরো কুরআনে হাজার হাজার আয়াত নাকি আছে যা মীলাদ করার পক্ষে দলীল বহন করছে । জানতে চাইলাম শুধু একটা আয়াত দিন । জবাবে আমাকে সুরা আহযাবের ৫৬ নং- আয়াতটি পেশ করা হল। আয়াতটির অনুবাদ করা হল এভাবে যে, "নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি দরুদ তথা মীলাদ পাঠ করে থাকেন । হে ইমানদারগণ ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ (মীলাদ) ও সালাম পেশ করো । এখানে নাকি দরুদ দ্বারা মীলাদ বুঝানো হয়েছে!!!!!!!! আয়াতে "ইউছল্লুনা"- ক্রিয়াটি আছে । যার মুলধাতু হল "ছলাত" । ছলাত মানে হল দরুদ বা মীলাদ পাঠ করা !!! এটাই তাদের ধারণা । আসুন আমরা তাফসির বিল মাসুর বা হাদীছ ভিত্তিক তাফসির হতে উক্ত " ছলাত"-শব্দটির অর্থ জেনে নেই । ছলাত শব্দটি ফেরেশতাদের প্রতি নিসবত করলে ক্ষমা তথা ইসতিগফার এর অর্থ বহন করে । ছলাত শব্দটি রবের প্রতি নিসবত করলে "রহমত" অর্থ বহন করে । আর এটাই ঠিক । এর পক্ষে অসংখ্য আয়াত এবং হাদীছ বিদ্যমান । যেমনঃ ক.তিনিই ,যিনি তোমাদের (মুমনিদের ) প্রতি ছলাত বর্ষণ করেন । (সুরা আহযাব, আয়াত নং-৪৩) খ. নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং ফেরেশতাগণ প্রথম কাতারের মুছল্লীদের উপরে
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম ইসলামের মূলনীতির আলোকে, ইবাদতে মাইকের ব্যবহারের বিভ্রান্তি নিরসনে , "ইবাদতে মাইকের ব্যবহার কি বৈধ? " Is allowed loudspeaker use in prayer? আবুবকর সিদ্দিক ******************************* কেন এ-বই? সমস্ত প্রশংসা মহান রাব্বুল আলামিনের জন্য, যার নিয়ন্ত্রণে আমাদের জীবনের বাগডোর। অসংখ্য সালাত ও সালাম প্রিয় নবী জনাব মুহাম্মদ (সা) ও তার বংশধর এবং সাহাবায়ে আজমায়ীনদের প্রতি। সম্মানিত পাঠক! আপনার মনে হয়তো এ প্রশ্ন জাগ্রত হতে পারে, শরীয়তের অসংখ্য বিষয় থাকতে আমি এ বিষয়ে বই লিখলাম কেন? আমি যে গ্রামে জন্মেছি সে গ্রামের অধিকাংশ মুসলিম নামের লোকগুলো কোরান সুন্নাহ থেকে অনেক দূরে। তারা শরীয়তের কোনো বিষয়ে কোরান সুন্নাহর দারধারে না। পূর্বপুরুষদের কাজ থেকে যা পাই তা দৃঢ় ভাবে অনুসরণ করে। এরূপ গ্রামে "নাজায়েজ" নামক নতুন এক ফিরকার উদ্ভব হয়েছে। নতুন এ ফিরকার মূল কথা হলো, "ইবাদতে মাইক ব্যবহার করা শিরিক হারাম এবং যারা ব্যবহার করবে তারা সবাই কাফের মুশরিক "। তাদের এরূপ ফতোয়া শোনে আমি খুবই চিন্তিত হলাম আর ভাবলাম, যে মাইক রাসূল (সা) এর যুগ
স্বয়ং মহানবী (দঃ) কর্তৃক সোমবারে রোযা রেখে ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করেছেন বলে যে অপপ্রচার করা হয় তার জবাব। হযরত আবু কাতাদাহ্ আনসার রাদ্বি আল্লাহু তাআলা আনহু হতে বর্ণিত “হুযুর (দঃ)-কে সোমবার দিনে রোযা রাখার ফযীলত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, “ঐ দিনেই আমার শুভাগমন হয়েছে এবং ঐ দিনে আমার আমার উপর নবুয়তের দায়িত্ব আপিত হয়েছে” (ছহিহ্ মুসলিম, পৃঃ-৫৯১, হাদিস নং-১৯৮)। অতএব প্রমানিত হল ঈদে মিলাদুন্নবী পালন করা সুন্নাত !!! জবাবঃ আমরা নীচে তিনটি হাদীছ পেশ করবো। অতঃপর উপরোল্লিখিত হাদীছটির বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়ছালা দিবো। ইনশা আল্লাহ। (১) রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শুধু সোমবারে ছওম রাখার কথা বলেছেন তা কিন্তু নয়। বরং তিনি প্রতি সোম এবং বৃহস্পতিবার ছওম পালন করার কথা বলেছেন। যেমন- আয়েশাহ রাযিআল্লাহু তা‘আলা আনহা বলেছেন, ﺃَﻥَّ ﻋَﺎﺋِﺸَﺔَ، ﻗَﺎﻟَﺖْ : ﺇِﻥَّ ﺭَﺳُﻮﻝَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﺻَﻠَّﻰ ﺍﻟﻠﻪُ ﻋَﻠَﻴْﻪِ ﻭَﺳَﻠَّﻢَ ﻛَﺎﻥَ ﻳَﺘَﺤَﺮَّﻯ ﺻِﻴَﺎﻡَ ﺍﻟِﺎﺛْﻨَﻴْﻦِ ﻭَﺍﻟْﺨَﻤِﻴﺲِ নিশ্চয় রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সোম এবং বৃহস্পতিবারে ছওম রাখাকে প্রাধান্য দিতেন (নাসাঈ হাদীছ-২৩৬০; ইবনে
আব্দুল্কাদের জিলানী (রা)এর মাজার নামঃ সৈয়দ শেখ আব্দুল কাদির জিলানী (রাঃ)। পুরো নাম আল-সাইয়িদ মহিউদ্দীন আবু মুহাম্মদ আব্দুল কাদির আল-জিলানী আল-হাসানী ওয়াল- হুসাইনী। জন্ম : ২৯ শে শাবান ৪৭০ হিজরী সালে, ফার্সিয়া দেশে (বর্তমান ইরান) জিলানী জেলার নাঈফ শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। পিতা মাতা : তার পিতার নাম সৈয়দ আবু সালেহ মুসা আল হাসানি এবং তার মায়ের নাম সায়্যিদা উম্মুল খায়ের ফাতেমা। তারা দুজনই যথাক্রমে মুহাম্মদ (সা) এর দৌহিত্র ইমাম হাসান ও হোসাইন (রা) এর বংশধর। সন্তান : দাম্পত্য জীবনে তার মোট সন্তান ছিল ১৫ জন। তার মধ্যে ৪ জন কন্যা সন্তান এবং ১১ পুরুষ সন্তান। মেয়েদের নাম : মদিনা,সাদিকা, মু'মিনাহ, মাহবুবা। পুত্র সন্তান সমূহ : সাফিউদ্দীন, শরীফুদ্দীন, আবুবকর, সিরাজুদ্দীন, ইয়াহয়িয়া,মুস া,মুহাম্মদ, ইব্রাহিম, আব্দুল্লাহ,আব্দ ুর রহমান, আবু নাসির মুসা। উপাধী : • সৈয়দ (সাম্মানিত) • শাইখ("নেতা") • আব্দ আল-কাদির ("সর্বময় ক্ষমতার গোলাম") • আল-জিলানী ("একজন যিনি গিলান থেকে এসেছেন") • মুহায়ি’দ-দ্বীন ("ধর্ম পুনরায় জীবত কারক") • আবু
Comments
Post a Comment