প্রশ্ন : মুহাম্মদ (সা) কি নূরের সৃষ্টি? যদি নূরের সৃষ্টি না হয়, তবে নিম্নের আয়াতে 'নূর' শব্দ দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে? / সূরা মায়েদার ১৫ আয়াতের নূর শব্দের ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ ও তাফসির।

[  ] প্রশ্ন : মুহাম্মদ (সা) কি নূরের সৃষ্টি? যদি নূরের সৃষ্টি না হয়, তবে নিম্নের আয়াতে 'নূর' শব্দ দ্বারা কি বুঝানো হয়েছে? 
ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺀَﻛُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻧُﻮﺭٌ ﻭَﻛِﺘَﺎﺏٌ ﻣُﺒِﻴﻦ ‏( 5:15 )
তোমাদের নিকট আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে।
Tag : Noor, Nur, Nor, নূর, আলো, সূরা মায়েদা -১৫, Mayedah-15, 5:15, نُّورَ , ٱلنُّورَ , روشنی, light, रोशनी, आलोक, बत्ती, dritë Qad za akum minallahi nuru wa qitabun mubin.

উত্তর : আপনার প্রশ্নের দুটি অংশ। প্রথম অংশে আপনি এককথায় মুহাম্মদ (সা) নূরের সৃষ্টি কিনা তা জানতে চেয়েছেন। দ্বিতীয় অংশে কুরআনের উপরোক্ত আয়াতের সঠিক ব্যখ্যা কি তা জানতে চেয়েছেন।
প্রথম অংশের জবাব : না, মুহাম্মদ (সা) নূরের সৃষ্টি নয়। বরং তিনি মাটির সৃষ্ট একজন মানুষ এবং আদম সন্তান। আল্লাহ তায়ালা তাকে রিসালাতের দায়িত্ব দিয়ে সম্মানিত করেছেন। অর্থাৎ রাসূলের মর্যাদা দিয়েছেন। কিন্তু তাতে তার সৃষ্টিগত বৈশিষ্ট্যের কোন পরিবর্তন হয়নি যেমনটি আদম (আ) নূহ (আ), ইব্রাহিম (আ), মূসা (আ), ঈসা (আ) প্রভৃতি নবী রাসূলের সৃষ্টিগত বৈশিষ্ট্যের কোন পরিবর্তন হয়নি।

দ্বিতীয় অংশের জবাব : আপনি যে আয়াতটি দিয়েছেন সেটা কুরআনের কোন পূর্ণ আয়াত (sentence) নয়, বরং কুরআনের একটি আয়াতের অংশ (clause) বিশেষ।
কুরআনের সূরা মায়েদার ১৫ নং আয়াতের এই বিশেষ অংশ দিয়ে কিছু মুসলিম আপনাদের বিভ্রান্ত করতেছে। মূলত তারা আপনাদের নিকট পুরো আয়াত উল্লেখ করেনা, উল্লেখ করেনা এর পরের আয়াতটিও। যদি তারা উল্লেখ করত কিংবা আপনারাও নিজে থেকে যাচাই করতেন, তবে আপনারা তাদের দ্বারা বিভ্রান্ত হতেননা।
নিম্নে কুরআনের উপরোক্ত অংশের পুরো আয়াত ও তার পরের আয়াতটি সহ আলোচনা করতেছি।
ﻳَﺎ ﺃَﻫْﻞَ ﺍﻟْﻜِﺘَﺎﺏِ ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺀَﻛُﻢْ ﺭَﺳُﻮﻟُﻨَﺎ ﻳُﺒَﻴِّﻦُ ﻟَﻜُﻢْ ﻛَﺜِﻴﺮًﺍ ﻣِﻤَّﺎ ﻛُﻨْﺘُﻢْ ﺗُﺨْﻔُﻮﻥَ ﻣِﻦَ ﺍﻟْﻜِﺘَﺎﺏِ ﻭَﻳَﻌْﻔُﻮ ﻋَﻦْ ﻛَﺜِﻴﺮٍ ۚ ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺀَﻛُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻧُﻮﺭٌ ﻭَﻛِﺘَﺎﺏٌ ﻣُﺒِﻴﻦ -- ﻳَﻬْﺪِﻱ ﺑِﻪِ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﻣَﻦِ ﺍﺗَّﺒَﻊَ ﺭِﺿْﻮَﺍﻧَﻪُ ﺳُﺒُﻞَ ﺍﻟﺴَّﻠَﺎﻡِ ﻭَﻳُﺨْﺮِﺟُﻬُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻈُّﻠُﻤَﺎﺕِ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻟﻨُّﻮﺭِ ﺑِﺈِﺫْﻧِﻪِ ﻭَﻳَﻬْﺪِﻳﻬِﻢْ ﺇِﻟَﻰٰ ﺻِﺮَﺍﻁٍ ﻣُﺴْﺘَﻘِﻴﻢ ‏( 5:16 )

"হে আহলে কিতাবিগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে। তোমরা কিতাবের যেসব অংশ গোপণ করতে তার অনেক অংশ প্রকাশ করে দেবে এবং তোমাদের মার্জনা করবে। আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর ও স্পষ্ট কিতাব (কুরআন) এসেছে।
এর (নূর ও কিতাব তথা কুরআন) দ্বারা আল্লাহ যারা তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে, তাদেরকে নিরাপত্তার পথ প্রদর্শন করেন এবং তাদেরকে আল্লাহ স্বীয় নির্দেশ দ্বারা অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন এবং সরল পথে পরিচালনা করেন"* (5:15-16)।

""""""""আয়াতের অংশ ভিত্তিক আলোচনা """"""""""
"হে আহলে কিতাবিগণ, তোমাদের নিকট আমার রাসূল এসেছে। তোমরা কিতাবের যেসব অংশ গোপণ করতে তার অনেক অংশ প্রকাশ করে দেবে এবং তোমাদের মার্জনা করবে"
এখানে আল্লাহ তায়ালা আহলে কিতাব তথা ইহুদি-খ্রিস্টানদের উদ্দেশ্য বলেন, তারা তাদের কিতাবের (তাওরাত যাবুরের) যেসব অংশ গোপন করত আল্লাহ তায়ালা রাসূলুল্লাহ (সা) এর মাধ্যমে তার অনেক অংশ প্রকাশ করে দেবেন। আর প্রকাশ
করার সাথে সাথে যারা তা গ্রহণ করবে তাদের ক্ষমা করে দেবেন।
" আল্লাহর পক্ষ থেকে নূর ও স্পষ্ট কিতাব (কুরআন) এসেছে"

#প্রথম পয়েন্ট: এখানে "নূর ও স্পষ্ট কিতাব" দ্বারা কুরআনকে বুঝানো হয়েছে। কেননা উপরোক্ত আয়াতের প্রথম অংশে রাসূলুল্লাহ (সা) এর কথা বলে সাথে তার কাজও উল্লেখ করেছেন এবং এই অংশে কুরআনের কথা উল্লেখ করে পরের আয়াতে এই কুরআন দ্বারা কি কাজ হবে তা উল্লেখ করেছেন।
যদি "নূর ও স্পষ্ট কিতাব'' দ্বারা কুরআন উদ্দেশ্য না হত, তবে পরের আয়াতে 'এর দ্বারা / উহা দ্বারা / With that / ﺑِﻪِ ' এক বচন শব্দটি কখনোই ব্যবহার হতোনা।

#দ্বিতীয় পয়েন্ট : এরপরও যদি বুঝতে কষ্ট হয় তবে নিম্নে উল্লেখিত আয়াতটি লক্ষ্য করুন।
ﻭَﺇِﺫْ ﺁﺗَﻴْﻨَﺎ ﻣُﻮﺳَﻰ ﺍﻟْﻜِﺘَﺎﺏَ ﻭَﺍﻟْﻔُﺮْﻗَﺎﻥَ ﻟَﻌَﻠَّﻜُﻢْ ﺗَﻬْﺘَﺪُﻭﻥ
আর আমি মুসাকে কিতাব ও ফুরকান দিয়েছি যাতে তোমরা সরল পথ পেতে পারো (সূরা বাকারা ২:৫৩)।
এই আয়াতে আল্লাহ মূসা (আ) কে "কিতাব ও ফুরকান" দিয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন। এর মানে এই নয় যে, এখানে কিতাব ও ফুরকান দুটি আলাদা কিছু। বরং এই দুটি শব্দ দ্বারা তাওরাত কিতাবকে বুঝিয়েছেন। এইখানে কিতাব বলতে স্পষ্ট তাওরাত কিতাবকে বুঝিয়েছেন এবং ফুরকান দ্বারা তাওরাতের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরেছেন।
যদি এই আয়াতটা বুঝে থাকেন, তবে
......... ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺀَﻛُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻧُﻮﺭٌ ﻭَﻛِﺘَﺎﺏٌ ﻣُﺒِﻴﻦ
"....আমার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট নূর ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে " এখানে কিতাব দ্বারা স্পষ্ট কুরআনকে বুঝানো হয়েছে এবং নূর দ্বারা কুরআনের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে।
"এর (নূর ও কিতাব তথা কুরআন) দ্বারা আল্লাহ যারা তাঁর সন্তুষ্টি কামনা করে, তাদেরকে নিরাপত্তার পথ প্রদর্শন করেন এবং তাদেরকে আল্লাহ স্বীয় নির্দেশ দ্বারা অন্ধকার থেকে আলোর দিকে বের করে আনেন এবং সরল পথে পরিচালনা করেন"
এখানে বলা হয়েছে, আল্লাহর পক্ষ থেকে আসা কুরআন (নুর ও স্পষ্ট কিতাব) দ্বারা যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করে, আল্লাহ তাদের এই কুরআন (নূর ও স্পষ্ট কিতাব) দ্বারা অজ্ঞতা ও যাবতীয় পাপাচারের অন্ধকার থেকে জ্ঞান ও পূন্যের আলোতে নিয়ে আসবেন এবং তাদের সঠিক সরল পথে পরিচালিত করবেন।

#তৃতীয় পয়েন্ট: কুরান আল্লাহর নিকট হতে নাযিল হয়েছে। তাই যখনই কুরান প্রেরণ বা নাযিলের উল্লেখ হয়েছে তখন মিনাল্লাহি বা মিনার রাব্বি এই ধরনের শব্দের উল্লেখ করা হয়েছে।
ﻗَﺪْ ﺟَﺎﺀَﻛُﻢْ ﻣِﻦَ ﺍﻟﻠَّﻪِ ﻧُﻮﺭٌ ﻭَﻛِﺘَﺎﺏٌ ﻣُﺒِﻴﻦ
আমার পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট নূর ও স্পষ্ট কিতাব এসেছে "
يَآأَيُّهَا ٱلنَّاسُ قَدۡ جَآءَكُم بُرۡهَٰنࣱ مِّن رَّبِّكُمۡ وَأَنزَلۡنَآ إِلَيۡكُمۡ نُورࣰا مُّبِينࣰا
হে মানবমণ্ডলী! তোমাদের প্রতিপালকের নিকট হতে তোমাদের নিকট প্রমাণ এসেছে আর আমি তোমাদের প্রতি স্পষ্ট জ্যোতি অবতীর্ণ করেছি।
(An-Nisa' 4:174) (Hud-'11:17, 28)
আর রাসূল প্রেরণের কথা বলা হলে তখন উল্লেখ হয়েছে, "মিনকুম / মিন আন-ফুচিকুম বা তোমাদের মধ্য থেকে"। যা আমরা কুরানের আয়াত গুলোতে দেখতে পাই।
كَمَآ أَرۡسَلۡنَا فِيكُمۡ رَسُولࣰا مِّنكُمۡ يَتۡلُواْ عَلَيۡكُمۡ ءَايَٰتِنَا وَيُزَكِّيكُمۡ وَيُعَلِّمُكُمُ ٱلۡكِتَٰبَ وَٱلۡحِكۡمَةَ وَيُعَلِّمُكُم مَّا لَمۡ تَكُونُواْ تَعۡلَمُونَ

যেমন আমি তোমাদের মধ্য হতে তোমাদের নিকট রাসূল প্রেরণ করেছি, যে আমার আয়াতসমূহ তোমাদের নিকট তিলাওয়াত করে, তোমাদেরকে পবিত্র করে আর কিতাব ও হিক্মত শিক্ষা দেয় আর তোমরা যা জানতে না তা শিক্ষা দেয়।
(Al-Baqarah 2:151)
....أَلَمۡ يَأۡتِكُمۡ رُسُلࣱ مِّنكُمۡ يَتۡلُونَ عَلَيۡكُمۡ ءَايَٰتِ رَبِّكُمۡ .... 
..... ‘তোমাদের নিকট কি তোমাদের মধ্য হতে রাসূল আসে নাই যারা তোমাদের নিকট তোমাদের প্রতিপালকের আয়াত আবৃত্তি করত....?
(Az-Zumar' 39:71)

لَقَدۡ جَآءَكُمۡ رَسُولࣱ مِّنۡ أَنفُسِكُمۡ عَزِيزٌ عَلَيۡهِ مَا عَنِتُّمۡ حَرِيصٌ عَلَيۡكُم بِٱلۡمُؤۡمِنِينَ رَءُوفࣱ رَّحِيمࣱ

অবশ্যই তোমাদের মধ্য হতেই তোমাদের নিকট এক রাসূল এসেছে। তোমাদেরকে যা বিপন্ন করে তা তার জন্যে কষ্টদায়ক। সে তোমাদের মঙ্গলকামী, মু’মিনদের প্রতি সে দয়ার্দ্র ও পরম দয়ালু। (At-Taubah 9:128)

#চতুর্থ পয়েন্ট: কুরানে নবীদের কখনোই নূর হিসেবে বুঝানো হয়নি। কুরানে নূর বলতে কিতাব, হেদায়েত, ইসলাম, আল্লাহ বা চাঁদের আলোকে বুঝানো হয়েছে। নিচের উল্লেখিত আয়াত গুলোতে কুরানকে নূর বুঝানো হয়েছে ;
.... فَٱلَّذِينَ ءَامَنُواْ بِهِۦ وَعَزَّرُوهُ وَنَصَرُوهُ وَٱتَّبَعُواْ ٱلنُّورَ ٱلَّذِيٓ أُنزِلَ مَعَهُۥٓ أُوْلَٰٓئِكَ هُمُ ٱلۡمُفۡلِحُونَ
.... সুতরাং যারা তার (মুহাম্মাদের) প্রতি ঈমান আনে তাকে সম্মান করে, তাকে সাহায্য করে এবং যে নূর (কুরআন) তার সঙ্গে অবতীর্ণ হয়েছে তার অনুসরণ করে তারাই সফলকাম। (Al-A'raf 7:157) আরও দেখুন, (Surah Nisa' 04:174)
তাছাড়া মুহাম্মদ (সা) কে কুরানে সিরাজাম মুনিরা বা আলো বহনকারী প্রদীপ বলা হয়েছে।

وَدَاعِيًا إِلَى ٱللَّهِ بِإِذۡنِهِۦ وَسِرَاجࣰا مُّنِيرࣰا

আল্লাহ্ র অনুমতিক্রমে তাঁর দিকে আহ্বানকারীরূপে এবং উজ্জ্বল প্রদীপরূপে।
(Al-Ahzab 33:46)
আর প্রদীপ কখনো আলো হয়না, বরং আলোর বাহক হয়।
আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
NB : প্রশ্ন কর্তা ও উত্তরদাতা উভয় আমি। এখানে উপরোক্ত আয়াতের "নূর" শব্দটি দ্বারা কি বুঝানো তা সুস্পষ্ট ভাবে আলোচনার সার্থে আমাকে উভয়ের ভুমিকা পালন করতে হয়েছে।
✍️ Abubakar Siddiq
08/01/17 (last update : 24/07/2025)

Tag : Noor, Nur, Nor, নূর, আলো, সূরা মায়েদা -১৫, Mayedah-15, 5:15, نُّورَ , ٱلنُّورَ , روشنی, light, रोशनी, आलोक, बत्ती, dritë Qad za akum minallahi nuru wa qitabun mubin.

Comments

  1. হে মানুষ, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে তোমাদের নিকট প্রমাণ এসেছে এবং আমি তোমাদের নিকট স্পষ্ট আলো নাযিল করেছি। ৪/১৭৪

    ReplyDelete
    Replies
    1. Ash-Shura 42:52

      وَكَذَٰلِكَ أَوۡحَيۡنَآ إِلَيۡكَ رُوحࣰا مِّنۡ أَمۡرِنَاۚ مَا كُنتَ تَدۡرِي مَا ٱلۡكِتَٰبُ وَلَا ٱلۡإِيمَٰنُ وَلَٰكِن جَعَلۡنَٰهُ نُورࣰا نَّهۡدِي بِهِۦ مَن نَّشَآءُ مِنۡ عِبَادِنَاۚ وَإِنَّكَ لَتَهۡدِيٓ إِلَىٰ صِرَٰطࣲ مُّسۡتَقِيمࣲ



      এভাবে আমি তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করেছি রূহ তথা আমার নির্দেশ; তুমিতো জানতেনা কিতাব কি ও ঈমান কি! পক্ষান্তরে আমি একে করেছি নূর যা দ্বারা আমি আমার বান্দাদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা পথ-নির্দেশ করি; তুমিতো প্রদর্শন কর শুধু সরল পথ –

      Delete
    2. https://abubakarnetwork.blogspot.com/2017/01/515.html

      Delete

Post a Comment

Popular posts from this blog

Application for permission to visit National Museum.

মিলাদুন্নবী ও সূরা আহযাবের 56 নং আয়াত:

ইবাদতে মাইকের ব্যবহার নিয়ে সৃষ্ট বিভ্রান্তি নিরসন (প্রথম পর্ব)

রাসূল (সা) প্রতি সোমবারে রোজা রাখতেন কেন?

সৈয়দ আব্দুল কাদের জিলানী (রা) এর সংক্ষিপ্ত জীবনীঃ