Posts

Showing posts from 2015

General Knowladge Internet.

সাধারণ জ্ঞান জেনে রাখা উত্তম ১। Internet কবে আবিষ্কৃত হয় 1969 সালে। ২। Email কবে আবিষ্কৃত হয়1971 সালে। ৩। Hotmail কত সালে আবিষ্কৃত হয়1996 সালে। ৪। Google কত সালে আবিষ্কৃত হয়1998 সালে। ৫। Facebook কবে আবিষ্কৃত হয় 2004 সালে। ৬। Youtube কত সালে আবিষ্কৃত হয়2005 সালে। ৭। Twitter কত সালে আবিষ্কৃত হয় 2006 সালে। ৮। বিশ্বে ইন্টারনেট চালু হয় . ১৯৬৯সালে ৯। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু হয় ১৯৯৩ সালে। ১০। বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহার সবার জন্য উন্মুক্ত হয় ১৯৯৬ সালে। ১১। বাংলাদেশে 3g চালু হয়14 OCTOBER, 2012 ১২। বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটার "IBM-1620 ‘ যা স্থাপিত হয় বাংলাদেশ পরমানু শক্তি কমিশনে ১৯৬৪ সালে ১৩। ২১মে ২০০৬ সালে কক্সবাজারের ঝিলং জা তে ল্যান্ডিং স্টেশন স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলে যুক্ত হয়। ১৪। বাংলাদেশর বিজ্ঞানীরা প্রথমাবারের মতো ‘জীবনরহস্য‘ উন্মোচন করেছেনমহিষের ১৫। ২০১৩সালে দেশি পাটের জীবন রহস্য উন্মোচনে নেতৃত্ব দেন ড. মাকসুদুল আলম ১৬। ১৯৮১ এপসন কোম্পানি সর্বপ্রথম ল্যাপটপ কম্পিউটার প্রচলন করেন তার নামঅসবর্ন-১ ১৭। বিশ্

SHOULD WE CELEBRATE EID MILAD UN NABI SAW? Answer by Dr.Zakir naik.

As we all know that our beloved Prophet Muhammad PBUH was born in Islamic month of Rabi Ul Awal. Prophet Muhammad PBUH was sent as a blessing for all mankind to show right path to humanity for success in this world and in hereafter. On 12th date of Rabi Ul Awal many Muslims specially in Subcontinent celebrates Eid Milad Un Nabi as birthday of Prophet Muhammad SAW. The question is should we Celebrate Eid Milad Un Nabi SAW? to know that we will have to look back in the history that whether Prophet SAW himself celebrated his birthday? Or His Companions celebrated his birthday?? the answer is simply no. Prophet SAW or his Sahaba never celebrated their birthdays. There are only two Eids in Islam according to Quran and Sunnah that are Eid Ul Adha and Eid Ul Fitr. Eid Milad Un Nabi is a new invention whose no reference is available in Quran or Hadith. Prophet Muhammad SAW has clearly prohibited to invent any new thing in Islam and called it bid’ah. Rasool Allah SAW

মিলাদুন্নবী ও সূরা আহযাবের 56 নং আয়াত:

পুরো কুরআনে হাজার হাজার আয়াত নাকি আছে যা মীলাদ করার পক্ষে দলীল বহন করছে । জানতে চাইলাম শুধু একটা আয়াত দিন । জবাবে আমাকে সুরা আহযাবের ৫৬ নং- আয়াতটি পেশ করা হল। আয়াতটির অনুবাদ করা হল এভাবে যে, "নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি দরুদ তথা মীলাদ পাঠ করে থাকেন । হে ইমানদারগণ ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ (মীলাদ) ও সালাম পেশ করো । এখানে নাকি দরুদ দ্বারা মীলাদ বুঝানো হয়েছে!!!!!!!! আয়াতে "ইউছল্লুনা"- ক্রিয়াটি আছে । যার মুলধাতু হল "ছলাত" । ছলাত মানে হল দরুদ বা মীলাদ পাঠ করা !!! এটাই তাদের ধারণা । আসুন আমরা তাফসির বিল মাসুর বা হাদীছ ভিত্তিক তাফসির হতে উক্ত " ছলাত"-শব্দটির অর্থ জেনে নেই । ছলাত শব্দটি ফেরেশতাদের প্রতি নিসবত করলে ক্ষমা তথা ইসতিগফার এর অর্থ বহন করে । ছলাত শব্দটি রবের প্রতি নিসবত করলে "রহমত" অর্থ বহন করে । আর এটাই ঠিক । এর পক্ষে অসংখ্য আয়াত এবং হাদীছ বিদ্যমান । যেমনঃ ক.তিনিই ,যিনি তোমাদের (মুমনিদের ) প্রতি ছলাত বর্ষণ করেন । (সুরা আহযাব, আয়াত নং-৪৩) খ. নিশ্চয়ই আল্লাহ এবং ফেরেশতাগণ প্রথম কাতারের মুছল্লীদের উপরে

শীতে আপনার ত্বকের পরিচ্রযা:

শীতকােল বাতােসর আতা কম যায়; ফল বায়ুমল ক থেক পািন শুেষ নয়। এই শুেষ নয়ার কারণ ক, ঠঁাট ও পােয়র তালু ফেট যেত থােক। আমােদর দেহর ৫৬ শতাংশই হলা পািন। আর এর মধ ক িনেজই ধারণ কর ১০ ভাগ। ফল ক থেক পািন বিরেয় গেল ক দুবল আর অসহায় হয় পড়। কর যসব িহ থেক তল আর পািন বর হয় থােক তা আর আগর মতা ঘম বা তল কােনাটাই তির করত পাের না। এত ক আরা শুিকেয় যেত থােক। এখােন উখ করা য়াজন, আমােদর ক থােক ধমিহ, থােক তলিহ যখান থেক অনবরত তল আর ঘাম বর হত থােক। এই ঘাম আর তল িমেল দেহর ওপর এক তল আর পািনর িমণ বা আবরণী তির কর যা দহক শীতল কর রােখ এবং কক শুতার হাত থেক রা কর ও কর ফাটা ভাব িতেরাধ কর। শীত এল ক ছাড়াও সবচেয় বিশ সমসা হয় ঠঁাট িনেয়। কম-বিশ সবারই ঠঁাট ফােট। সেে তলা লপ ঠঁােট ববহার করল তা িনয়ণ রাখা যায়। এে ভসিলন, িলপজল বা পোিলয়াম জিল ববহার কর ঠঁাট ভােলা রাখা যায়। তব মন রাখত হব িজব িদেয় ঠঁাট ভজােনা কখনা উিচত নয়। এত ঠঁাট ফাটা আরা বেড় যেত পাের। আর এক ণীর লােকর এই শীত এলই পা ফাটার বণতা দখা যায়। সেে এােিভন বণ পা িকছুণ িভিজেয় রাখত হব। তারপর পা শুিকেয় যাওয়ামা ভসিলন মেখ িদন। এছাড়াও িসািরন ও পািনর বণ পােয় মাখল পা

আসল স্যামাং ফোন চেনার উপায়:

(a) ফোনটিতে *#0*# ডায়েল করুন এসিডি টেস্ট দেখা যাবে. (b) ফোনটিতে *#0228# ডায়েল করুন ব্যাটারী স্ট্যাটাস দেখা যাবে. (c) ফোনটিতে *#1234# ডায়েল করুন, ভার্ষন এপি,সিগি ও সিএসসি সিরিয়াল নাম্বার দেখা যাবে. কিন্তু নকল স্যামসাং সেটে এই নাম্বার গুলো ঠিক মতো কাজ করবেনা.

হালাল ও হারামের ব্যাপারে ইসলামের উসূল বা মূলনীতি:

শরীয়তের বিধান প্রণয়নে ইসলামের মূলনীতি হচ্ছে আল্লাহ তায়ালা মানুষের জন্য যত কিছু সৃষ্টি করেছেন, তা সবই ভোগ ব্যবহার করা হালাল ও মুবাহ। যদি আল্লাহ তায়ালা অকাট্য, সুস্পষ্ট ও প্রমাণিত ঘোষণায় তার মধ্যে কোনো কিছুকে হারাম বলেন শুধু তাই হারাম। তা ব্যতীত অন্যসব কিছুকে আল্লাহ মানুষের জন্য হালাল ও মুবাহ করেছেন। অর্থাৎ যা ভোগ ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন তা কোনো অবস্থাতেই হারাম করা যাবেনা। এমন কি কোনো যয়ীফ দূর্বল হাদিস দিয়েও নয়। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন যে সব কিছুকে হালাল ও মুবাহ ঘোষণা করেছেন তা আমার মুখের কথা নয়। বরং আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ﻫﻮﺍﻟﺬﻱ ﺧﻠﻖ ﻟﻜﻢ ﻣﺎﻓﻲ ﺍﻻﺭﺽ ﺟﻤﻴﻌﺎ ‏(ﺍﻟﺒﻘﺮﺓ ) তিনিই সেই সত্তা যিনি বিশ্বজাহানের সব কিছু তোমাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন। (আলকোরান, সূরা আল বাকারাহ, আয়াত ০২:২৯) ﻭﺳﺨﺮ ﻟﻜﻢ ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻟﺴﻤﻮ ﺕ ﻭﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻻﺭﺽ ﺟﻤﻴﻌﺎ ﻣﻨﻪ ‏( ﺍﻟﺠﺎ ﺷﻴﺔ ) নভোমণ্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে সব কিছুই তোমাদের আয়ত্ত্বাধীণ করে দিয়েছেন। (আলকোরান, সূরা জাসিয়া, আয়াত ৪৫:১৩) ﺍﻟﻢ ﺗﺮﻭﺍﺍﻥ ﺍﻟﻠﻪ ﺳﺨﺮ ﻟﻜﻢ ﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﺳﻤﻮ ﺕ ﻭﻣﺎ ﻓﻲ ﺍﻻﺭﺽ ..... ‏( ﻟﻘﻤﺎﻥ ) তুমি কি লক্ষ্য করোনি, নভোমণ্ডল ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে তা সবই আল্

মুসলিমদের রক্তের পবিত্রতা ও গুরুত্ব:

জিহাদী ভাইরা অবশ্যই  অবশ্যই পড়বেন, জিহাদ বিদ্বষী ভাইদেরও পড়াতে পারেন। . (শাইখ আতিয়াতুল্লাহ আল-লিবি রহিমাহুল্লাহ) বস্তুত সকল প্রশংসা আল্লাহ্ তা’আলার। আমরা  তাঁর প্রশংসা করি, তাঁরই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি এবং তাঁরই কাছে ক্ষমা চাই। আমরা আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় চাই আমাদের দুর্বৃত্তি থেকে এবং কাজের খারাপ প্রতিক্রিয়া থেকে। যাকে আল্লাহ্ পথপ্রদর্শন করেন কেউ নেই যে তাকে ভুল পথে পরিচালিত করবে, এবং যাকে আল্লাহ্ পথপ্রদর্শন করেন না এমন কেউ নেই যে তাকে সঠিক পথে পরিচালিত করবে। আমি স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ ছাড়া ইবাদাতের যোগ্য কেউ নাই, তিনি এক, অদ্বিতীয়। এবং আমি আরও স্বাক্ষ্য দিচ্ছি যে, মুহাম্মাদ (সঃ) হলেন তার বান্দা ও প্রেরিত রাসুল। দরূদ ও সালাম বর্ষিত হোক তাঁর (সঃ) এর প্রতি, তাঁর পরিবারের প্রতি, তাঁর সাহাবাগণের প্রতি এবং কিয়ামত পর্যন্ত তাঁর আগত-অনাগত উম্মতের প্রতি।    অতপরঃ    হে মুসলিম ভাই ও বোনেরা! হে সম্মানিত ও বিজয়ী উম্মতের মুজাহিদগণ! আসসালামু ‘আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারকাতুহু।     আপনাদের প্রতি এই সংক্ষিপ্ত বার্তাটির উদ্দেশ্য হল যে, আমরা এবং অন্যরা প্রায়

যেভাবে কুরআনের অপব্যাখ্যা হয়ে থাকে :

আমি আমার ক্ষুদ্র জ্ঞানে কুরআনের অপব্যাখ্যা হওয়ার ক্ষেত্রে যা হয় তা নিন্মে পয়েন্ট আকারে উল্লেখ করলাম, ১। কুরআনের আয়াতের প্রসংঙ্গ ছাড়া উদ্বৃতি দেয়া। ২। কুরআনের সুস্পষ্ট আয়াতের বিপরীতে অস্পষ্ট আয়াত গুলোকে প্রধান্য দেয়া। ৩। কুরআনের পুরো আয়াতের কোনো নির্দিষ্ট অংশকে দলিল হিসেবে গ্রহণ করে পুরো আয়াতের সামগ্রিক অর্থকে বাদ দেয়া। অথবা কয়েকটি আয়াতের সামগ্রিক অর্থকে বাদদিয়ে নির্দিষ্ট একটি আয়াতকে দলিল হিসাবে গ্রহণ করা। ৪। সাহাবি, তাবেঈ ও তাবে-তাবেঈগণ কুরআনের অস্পষ্ট আয়াতের যে ব্যাখ্যা করেছেন তার বিপরীত ব্যখ্যা করা। উপরোক্ত চারটি পয়েন্ট গুলো কুরআনের অপব্যাখ্যা হওয়ার জন্য যতেষ্ট ভুমিকা রাখে।

Alquran,Surah al Baqarah,Ayat 2/21

Image

What is Quran?

The Qur'an ("Qor-Ann") is a Message from Allah (swt) to humanity. It was transmitted to us in a chain starting from the Almighty Himself (swt) to the angel Gabriel to the Prophet Muhammad (saw). This message was given to the Prophet (saw) in pieces over a period spanning approximately 23 years (610 CE to 632 CE). The Prophet (saw) was 40 years old when the Qur'an began to be revealed to him, and he was 63 when the revelation was completed. The language of the original message was Arabic, but it has been translated into many other languages. The Qur'an is one of the two sources which form the basis of Islam. The second source is the Sunnah of the Prophet (saw). What makes the Qur'an different from the Sunnah is primarily its form. Unlike the Sunnah, the Qur'an is literally the Word of Allah (swt), whereas the Sunnah was inspired by Allah but the wording and actions are the Prophet's (saw). The Qur'an has not bee

ছাত্রদের জন্য সহজে অনলাইনে টাকা ইনকাম করার ৪টি উপায

আসসালামু আলাইকুম । কেমন আছেন বন্ধুরা ? আজ আবার আপনাদের সামনে হাজির হলাম অনলাইনে টাকা ইনকামের সহজ ৭ উপায় নিয়ে । ছাত্ররা পড়াশুনার পাশাপাশি অনলাইনে টাকা ইনকাম করতে চাইলে নিচের পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করে দেখতে পারেন । আশা করি পোস্টটি আপনাদের ভাল লাগবে । প্রতিযোগিতার এই পৃথিবীতে আমরা সময় নষ্ট করা বন্ধ করে দিয়েছি । সবাই প্রতিটি সেকেন্ডকে কাজে লাগাতে চেষ্টা করে থাকি । আমি দুঃখ অনুভব করছি তাদের জন্য যারা ঘন্টার পর ঘন্টা ফেইসবুক অথবা অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলো নিয়ে সময় নষ্ট করে থাকে । কারণ দিনের শেষে সামান্য আনন্দ বা বেদনা ছাড়া এসব সাইট থেকে আপনি কিছুই পাবেন না । এখন আমি আপনাদেরকে ইন্টারনেটের সৃষ্টিশীল প্রকৃতি নিয়ে আলোচনা করব । ইন্টারনেট আপনার সময় কাটানোর বিষয়ের পাশাপাশি আপনার ইন্টারনেট প্যাকেজ নেয়ার টাকাটা এখান থেকেই ইনকাম করতে পারেন । আর এসব বিষয় নিয়েই আমার আজকের আলোচনা । এবার মূল কথায় আশা যাক । (1)আর্টিকেল লিখে টাকা আয় : ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করতে গেলে আপনাকে অনেক কষ্ট করতে হবে । বিড করতে হবে এবং বিড করে কাজ পেলে তবে আপনি

সাফল্যের ফর্মুলাঃ

০১। সময়ের কাজ যথাসময়ে করবে। ০২। বিলম্বে উপস্থিত হবে না। ০৩। জীবন যাপন করো সরল ও সাধারন। ০৪। আচরন করো সহজ। ০৫। আশা করো সামান্য। ০৬। কাজ করো অধিক। ০৭। সিদ্ধান্ত নাও ভেবে-চিন্তে সঠিক সিদ্ধান্ত। ০৮। আবেগ নয়, বিবেক কাজে লাগাও। ০৯। মুখে হাসি যেন লেগেই থাকে। ১০। নেগেটিভ নেভার, সব সময় পজেটিভ চিন্তা করো, ১১। পজেটিভ কাজটি করো। ১২। তর্কে যেওনা কখনো, তর্কে বহু দূর। ১৩। যুক্তি দেখাবে না, পরামর্শ দেবে। ১৪। মনে কষ্ট দিওনা, মন জয় করো। ১৩। নিরাশ হবেনা, সব সময় আশাবাদী থাকবে। = = এভাবে করলেই তুমি জিতবে। = = সুন্দর করে ভাবো, সুখে থাকো। ------------------------------ -------- আবদুস শহীদ নাসিম ৩০/১০/২০১৫

দাড়ি রাখার সঠিক নিয়ম কি?

বহু মুসলিম ভাই আছেন, যারা ইসলামকে ভালভাবে উপলব্ধি করার বাস্তব জীবনে ইসলাম মেনে চলা শুরু করেছেন। পাঁচ ওয়াক্ত সালাত দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরেছেন। দাড়ি রাখার গুরুত্ব উপলব্ধি করে দাড়ি রাখাও শুরু করেছেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে অনেক মুসলিম ভাই-ই দাড়ি রাখার সঠিক পদ্ধতিটি জানেন না। ফলে তারা দাড়ি রাখতে গিয়ে অনেক ভুল পদ্ধতিতে জড়িয়ে পরেন। সেগুলো হচ্ছে- দাড়ি ছাটাই করে রাখা, দাড়ি সমান করে রাখা, গালের উপরে ক্ষুর চাঁছাই করা, গোঁফ ক্ষুর দিয়ে চাঁছাই করা ইত্যাদি। দাড়ির ব্যাপারে রাসূল (ছাঃ)-এর স্পষ্ট নির্দেশ হ’ল, তোমরা দাড়ি ছেড়ে দাও ও গোঁফ ছাটো এবং মুশরিকদের বিপরীত কর’ (মুত্তাফাক্ব আলাইহ, মিশকাত হা/৪৪২১)। আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) বলেছেন- তোমরা মুশরিকদের বিপরীত কর, দাড়ি বাড়াও এবং গোফ ছোট কর। [সহিহ বুখারী, ৯ম খন্ড, পোশাক অধ্যায়, হাদিস-৫৪৭৩] এরকম আরো বহু হাদিস রয়েছে যেখানে আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) বলেছেন দাড়ি ছেড়ে দাও, দাড়ি বাড়াও, দাড়ি লম্বা কর। পক্ষান্তরে দাড়ি ছাঁটাই করার কোন প্রমান নেই, একটি ছাড়া। সেটি হল- আবদুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) হজের মৌসুমে দাড়ি মুট করে ধরে নিচের অতিরিক্ত অংশটুকু কেটে ফেলতেন। [সহিহ বুখারী, ৯ম খন্ড, পোশাক

Three Valuble Things

→৩টি জিনিসের উপর ভরসা করা ঠিক নয়। ১| নদীর পাড়ের বাড়ি ২। ব্রেক ছাড়া গাড়ি ৩। পর্দা ছাড়া নারী। →তিনটি জিনিস একবার আসেঃ (১) মাতা-পিতা (২) সৌন্দর্য্য (৩) যৌবন। →তিনটি জিনিস ফিরিয়ে আনা যায়নাঃ (১) বন্দুকের গুলি (২) কথা (৩) রূহ। →তিনটি জিনিস মৃত্যুর পর উপকারে আসেঃ (১)সু-সন্তান (২) সদকা (৩) ইলম। →তিনটি জিনিস সম্মান নষ্ট করেঃ (১)চুরি (২)চোগলখুরী (৩)মিথ্যা। →তিনটি জিনিস পেরেশানিতে রাখেঃ (১)হিংসা (২)অভাব (৩)সন্দেহ। →তিনটি জিনিসকে সর্বদা মনে রেখঃ (১) উপদেশ (২) উপকার (৩) মৃত্যু। →তিনটি জিনিস কে আয়ত্বে রেখঃ (১) রাগ (২) জিহবা (৩) অন্তর। →তিনটি জিনিস অভ্যাস করঃ (১) নামাজ (২) সত্য বলা (৩) হালাল রিযিক। →তিনটি জিনিস থেকে দূরে থেকঃ (১) মিথ্যা (২) অহংকার (৩) অভিশাপ। →তিনটি জিনিসের জন্য যুদ্ধ করঃ (১) দেশ (২) জাতি (৩) সত্য। →তিনটি জিনিসকে চিন্তা করে ব্যবহার করঃ (১) কলম (২) কসম (৩) কদম ‘দয়া করে মূল্যবান পোষ্টটা পরা শেষ হলে শেয়ার করুন’ এবং সকল কে জানার ও শিক্ষার সুযোগ করে দিন । This post collected from fb.

First post

Bismillahir Rahmanir Rahim Welcome to my blog AbubakarNetwork. 29.10.2015-09:49pm